Home » সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়

0 মন্তব্য গুলি 3 জন দেখেছে 1 মিনিট পড়েছেন

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সবসময়ই উত্তাপ বিরাজ করে। সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন্তব্যে এটি আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তিনি জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি; কেবল তাদের কার্যক্রম কিছু সময়ের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এটি একটি জটিল পরিস্থিতি, যেখানে রাজনৈতিক দল ও জনগণের মাঝে ভারসাম্য রক্ষা করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

রাজনীতি শুধুমাত্র দলীয় কার্যক্রমের নাম নয়; এটি মানুষের বিশ্বাস ও দায়িত্বের ক্ষেত্র। রাজনৈতিক দল যদি নিজেদের কর্মকাণ্ডের জন্য দায় স্বীকার না করে, অন্যকে দোষারোপ করে, তবে জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন হয়। ড. ইউনূসের কথায় উঠে এসেছে, সমর্থক থাকা সত্ত্বেও দলটি কার্যক্রমের জন্য সীমাবদ্ধ, যা ভোটারদের সচেতন ভূমিকার গুরুত্ব আরও বেড়ে দিয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে নাগরিকরা সচেতন ও দায়িত্বশীলভাবে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করলে, দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো শক্তিশালী হবে। নির্বাচন কমিশন ও অন্যান্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দায়িত্বপূর্ণভাবে কাজ করলে, ভোটাররা সঠিকভাবে তাদের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

banner

সংক্ষেপে, রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডের স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ দেশের গণতন্ত্রকে স্থিতিশীল রাখতে প্রধান ভূমিকা রাখে। এই মুহূর্তে আমাদের জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো রাজনৈতিক সচেতনতা এবং দায়িত্ববোধ।

এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট দেখতে পারেন

কমেন্ট লিখুন