বিশেষ প্রতিনিধিঃ
গণমানুষের অধিকার রক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জে উদযাপিত হলো ‘আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন’-এর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সোমবার(৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে শহরের একটি মিলনায়তনে দিনব্যাপী বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়। জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর অতিথিদের অংশগ্রহণে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, “মানবাধিকার সুরক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা শুধু সংগঠনের কাজ নয়; এটি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব। রাষ্ট্র ও সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হলে আইন মেনে চলা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া জরুরি।” তিনি আরও বলেন, “তরুণ প্রজন্মকে সমাজে ন্যায় ও মানবিকতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এগিয়ে আসতে হবে। এই ফাউন্ডেশন সাধারণ মানুষের মধ্যে আইন সচেতনতা বৃদ্ধিতে যে ভূমিকা রাখছে তা প্রশংসনীয়। তবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লড়াই দীর্ঘ সময়ের, এটি ধৈর্য, ত্যাগ ও অবিরাম প্রচেষ্টার ফল।” অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ও অন্যান্য বক্তারা ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কার্যক্রমের সাফল্য তুলে ধরেন এবং ভবিষ্যতে মানবাধিকার সুরক্ষায় আরও বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনার আহ্বান জানান।প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত একটি বর্ণাঢ্য আয়োজনে এতে ফাউন্ডেশনের নেতাকর্মী ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোঃ আব্দুল্লাহ সেখ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মোঃ আমজাদ হোসেন, মোঃ জুলফিকার আলি, মোঃ শাহজামাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ হবিবর রহমান, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছানোয়ার হোসেন, মোঃ তুহিন, মোঃ সজীব খান, মোঃ শিবলী প্রমুখ।
সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ ধরনের উদ্যোগ আরও বিস্তৃত হোক—এ প্রত্যাশা জানিয়েছেন অংশগ্রহণকারীরা।
ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং মানবাধিকার রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে:-বিএনপি নেতা মির্জা মোস্তফা জামান
গণমানুষের অধিকার রক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জে উদযাপিত হলো ‘আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন’-এর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
2
পূর্ববর্তী পোস্ট